শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৪:১৮ পূর্বাহ্ন
পাপনের মন্ত্রিত্বে আক্ষেপ ঘুচল কিশোরগঞ্জবাসীর
Avatar
/ ২২২ ভিউ
আপডেট : রবিবার, ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪, ৩:৩৪ অপরাহ্ন

স্বাধীনতার ৪৭ বছর পর ২০১৯ সালে প্রথমবারের মতো মন্ত্রীশূন্য হয়ে পড়ে কিশোরগঞ্জ জেলা। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর যে সরকার গঠন করা হয় সেখানে ছিলেন না কিশোরগঞ্জের কোনো মন্ত্রী। এতে আক্ষেপ দেখা দেয় এই জেলার মানুষের মনে। তবে পাঁচ বছর অপেক্ষার পর সেই আক্ষেপ ঘুচেছে ‘রাষ্ট্রপতির জেলা’ খ্যাত কিশোরগঞ্জবাসীর। মন্ত্রিপরিষদে জায়গা পেয়েছেন কিশোরগঞ্জ-৬ আসনের চারবারের সংসদ সদস্য বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। তিনি পেয়েছেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব।

এদিকে মেহেরপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য ফরহাদ হোসেন এবার পূর্ণ মন্ত্রী হয়েছেন। তার শ্বশুরবাড়ি কিশোরগঞ্জে। বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামের জামাতা তিনি। নিজেদের সন্তান এবং জামাতা পূর্ণ মন্ত্রীর দায়িত্ব পাওয়ায় কিশোরগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ করেছেন আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা।

১৩ উপজেলার জেলা কিশোরগঞ্জে সংসদীয় আসন ছয়টি। নবম, দশম ও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সব কটি আসন মহাজোটের। রাজনৈতিক বিবেচনায় গুরুত্বপূর্ণ এই জেলায় স্বাধীনতা–পরবর্তী সময়ে সব সরকারের আমলে এক বা একাধিক ব্যক্তি মন্ত্রী ছিলেন। বিশেষ করে আওয়ামী লীগের রাজনীতির ক্ষেত্রে জেলাটির গৌরব বেশ উজ্জ্বল। বর্ষীয়ান রাজনীতিক সৈয়দ নজরুল ইসলাম, মো. জিল্লুর রহমান ও আবদুল হামিদ এই জেলার বাসিন্দা। তাঁরা আওয়ামী লীগের শাসনামলে রাষ্ট্রপতি হয়েছেন।

সম্পর্কিত
ফেইসবুক পেইজ