শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৮:৪০ পূর্বাহ্ন
পিরের আদেশে নিজের তৈরি কবরস্থানে বাস করছেন বৃদ্ধ
এসকে রাসেল
/ ১৮৮ ভিউ
আপডেট : সোমবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪, ২:৪৩ পূর্বাহ্ন

মৃত্যুর আগেই নিজের কবরস্থানের জায়গায় ঘর বানিয়ে বসবাস করছেন কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর উপজেলার মোহাম্মদ আলী নামের শত বছর বয়সী এক বৃদ্ধ। তার ইচ্ছা, মৃত্যুর পর যেন এখানেই তাকে দাফন করা হয়।

মোহাম্মদ আলী উপজেলার জিনারী ইউনিয়নের চরকাটিহারী গ্রামের আসমাঈল শেখের ছেলে। তিনি দুটি বিয়ে করেছেন। তার পাঁচ ছেলে ও ছয় মেয়ে।

৭০ বছর আগে গাজীপুরের চাঁনপুরের আব্দুস সামাদ চানপুরীর কাছে বাইয়াত নিয়েছিলেন মোহাম্মদ আলী। পিরের আদেশেই মৃত্যুর আগে কবরস্থান নির্মাণ করে রেখেছেন বলে জানান তিনি।

শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে সরেজমিনে দেখা যায়, বাড়ির সামনেই ১১ ফুট দৈর্ঘ্য ও ৮ ফুট প্রস্থের একটি পাকা ঘর নির্মাণ করেছেন মোহাম্মদ আলী। ঘরে লাগানো রঙিন বাতি। দ্বিতীয় স্ত্রী জীবিত থাকলেও গত চারদিন ধরে এ ঘরেই বসবাস করছেন তিনি। তার এই ঘর দেখতে ছুটে আসছেন বিভিন্ন এলাকার মানুষ। মোহাম্মদ আলীর ইচ্ছা, মৃত্যুর পরে যেন তাকে এ ঘরেই দাফন করা হয়।

প্রতিবেশী শরিফুল আলম বলেন, ‘মোহাম্মদ আলী দাদা এখানে মাজার তৈরি করেছেন। কয়েকদিন ধরে এখানেই বসবাস করছেন। তার ইচ্ছা এখানেই তার কবর দেওয়া হবে।’

পুত্রবধূ আঁখি বেগম বলেন, ‘আগে শ্বশুর আমাদের সঙ্গেই বাড়িতে থাকতেন। এখন বাড়ি ছেড়ে কবরের ওপর ঘর তৈরি করে বসবাস করছেন।’

কথা হয় মোহাম্মদ আলীর দ্বিতীয় স্ত্রী রাশিদা বেগমের (৬০) সঙ্গে। তিনি বলেন, আমার স্বামী দুই বছর ধরে এই ঘর তৈরি করছেন। নিজের ঘর রেখে গত চারদিন ধরে এখানে বসবাস করছেন। তার ইচ্ছা, তাকে যেন এ ঘরেই দাফন করা হয়।

এ বিষয়ে মোহাম্মদ আলী বলেন, পিরের অসিয়ত ছিল তাই ঘরটি নির্মাণ করেছি। এতে খরচ হয়েছে প্রায় চার লাখ টাকা। মৃত্যুর পরে যেন আমাকে এই ঘরেই দাফন করা হয়।

মৃত্যুর আগেই নিজের কবরস্থানের জায়গায় ঘর বানিয়ে বসবাস করছেন কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর উপজেলার মোহাম্মদ আলী নামের শত বছর বয়সী এক বৃদ্ধ। তার ইচ্ছা, মৃত্যুর পর যেন এখানেই তাকে দাফন করা হয়।

মোহাম্মদ আলী উপজেলার জিনারী ইউনিয়নের চরকাটিহারী গ্রামের আসমাঈল শেখের ছেলে। তিনি দুটি বিয়ে করেছেন। তার পাঁচ ছেলে ও ছয় মেয়ে।

৭০ বছর আগে গাজীপুরের চাঁনপুরের আব্দুস সামাদ চানপুরীর কাছে বাইয়াত নিয়েছিলেন মোহাম্মদ আলী। পিরের আদেশেই মৃত্যুর আগে কবরস্থান নির্মাণ করে রেখেছেন বলে জানান তিনি।

শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে সরেজমিনে দেখা যায়, বাড়ির সামনেই ১১ ফুট দৈর্ঘ্য ও ৮ ফুট প্রস্থের একটি পাকা ঘর নির্মাণ করেছেন মোহাম্মদ আলী। ঘরে লাগানো রঙিন বাতি। দ্বিতীয় স্ত্রী জীবিত থাকলেও গত চারদিন ধরে এ ঘরেই বসবাস করছেন তিনি। তার এই ঘর দেখতে ছুটে আসছেন বিভিন্ন এলাকার মানুষ। মোহাম্মদ আলীর ইচ্ছা, মৃত্যুর পরে যেন তাকে এ ঘরেই দাফন করা হয়।

প্রতিবেশী শরিফুল আলম বলেন, ‘মোহাম্মদ আলী দাদা এখানে মাজার তৈরি করেছেন। কয়েকদিন ধরে এখানেই বসবাস করছেন। তার ইচ্ছা এখানেই তার কবর দেওয়া হবে।’

পুত্রবধূ আঁখি বেগম বলেন, ‘আগে শ্বশুর আমাদের সঙ্গেই বাড়িতে থাকতেন। এখন বাড়ি ছেড়ে কবরের ওপর ঘর তৈরি করে বসবাস করছেন।’

কথা হয় মোহাম্মদ আলীর দ্বিতীয় স্ত্রী রাশিদা বেগমের (৬০) সঙ্গে। তিনি বলেন, আমার স্বামী দুই বছর ধরে এই ঘর তৈরি করছেন। নিজের ঘর রেখে গত চারদিন ধরে এখানে বসবাস করছেন। তার ইচ্ছা, তাকে যেন এ ঘরেই দাফন করা হয়।

এ বিষয়ে মোহাম্মদ আলী বলেন, পিরের অসিয়ত ছিল তাই ঘরটি নির্মাণ করেছি। এতে খরচ হয়েছে প্রায় চার লাখ টাকা। মৃত্যুর পরে যেন আমাকে এই ঘরেই দাফন করা হয়।

সম্পর্কিত
ফেইসবুক পেইজ